রাজধানীর উত্তরায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যুর তথ্য জানা গেছে। তবে তাদের পরিচয় তাৎক্ষণিক নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষের ঘটনায় তারা মারা যান।
এদের মধ্যে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে চারজনের মরদেহ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট মিজানুর রহমান। এছাড়া উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ক্রিসেন্ট হাসপাতালে দুজনের মরদেহ রয়েছে।
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট মিজানুর রহমান বলেন, ‘আহত হয়ে পুলিশ সদস্যসহ ৫০ জনের বেশি হাসপাতালে এসেছেন। তাদের মধ্যে চারজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক নিহতের পরিচয় জানা যায়নি।’
অপরদিকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজে একজন এবং উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ক্রিসেন্ট হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, উত্তরায় সংঘর্ষের পর আট শতাধিক মানুষ আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।